🌍 নবম শ্রেণী ভূগোল – পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়
(তৃতীয় অধ্যায়) – ৬০টি MCQ প্রশ্নোত্তর (ইউনিক সংস্করণ)
১. আলেউশিয়ান দ্বীপপুঞ্জের কাছে আন্তর্জাতিক তারিখরেখা সরে গেছে—
(A) 11° পূর্বে
(B) 11° পশ্চিমে
(C) 7° পূর্বে
(D) 7° পশ্চিমে
✅ উত্তরঃ (D) 7° পশ্চিমে
২. উত্তর মেরুতে ধ্রুবতারা কোন উচ্চতায় অবস্থান করে?
(A) 0°
(B) 90° উত্তর
(C) 90° দক্ষিণ
(D) 45°
✅ উত্তরঃ (B) 90° উত্তর
৩. অক্ষাংশের সর্বোচ্চ মান হলো—
(A) 60°
(B) 75°
(C) 90°
(D) 120°
✅ উত্তরঃ (C) 90°
৪. পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণ অর্ধগোলার্ধে বিভক্ত করে—
(A) কর্কটক্রান্তি রেখা
(B) মকরক্রান্তি রেখা
(C) নিরক্ষরেখা
(D) কুমেরুবৃত্ত রেখা
✅ উত্তরঃ (C) নিরক্ষরেখা
৫. উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত কোনো স্থানের প্রতিপাদ স্থান কোন অক্ষাংশে থাকবে?
(A) 0°
(B) 45° দক্ষিণ
(C) 90° উত্তর
(D) 180°
✅ উত্তরঃ (B) 45° দক্ষিণ
৬. দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য সবচেয়ে কম দেখা যায়—
(A) নিরক্ষরেখা অঞ্চলে
(B) মেরু অঞ্চলে
(C) কর্কটক্রান্তি রেখার কাছে
(D) মরুভূমি অঞ্চলে
✅ উত্তরঃ (A) নিরক্ষরেখা অঞ্চলে
৭. বিষুবরেখায় ধ্রুবতারার উচ্চতা কত?
(A) 0°
(B) 45°
(C) 60°
(D) 90°
✅ উত্তরঃ (A) 0°
৮. পৃথিবীর উত্তর-দক্ষিণ বরাবর বিস্তৃত প্রধান রেখা হলো—
(A) নিরক্ষরেখা
(B) কর্কটক্রান্তি রেখা
(C) মূলমধ্যরেখা
(D) মকরক্রান্তি রেখা
✅ উত্তরঃ (C) মূলমধ্যরেখা
৯. পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিম বিভাজক রেখা হলো—
(A) কর্কটক্রান্তি রেখা
(B) নিরক্ষরেখা
(C) 180° দ্রাঘিমা
(D) মেরুবৃত্ত
✅ উত্তরঃ (B) নিরক্ষরেখা
১০. পৃথিবীতে মোট অক্ষরেখার সংখ্যা (১° অন্তর) কত?
(A) 178
(B) 180
(C) 181
(D) 200
✅ উত্তরঃ (A) 178
১১. পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আন্তর্জাতিক তারিখরেখা অতিক্রম করলে—
(A) এক দিন কমে যায়
(B) এক দিন বেড়ে যায়
(C) সময় একই থাকে
(D) সময় দ্বিগুণ হয়
✅ উত্তরঃ (B) এক দিন বেড়ে যায়
১২. কলকাতা ও এলাহাবাদের স্থানীয় সময়ের পার্থক্য—
(A) 20 মিনিট
(B) 22 মিনিট
(C) 24 মিনিট
(D) 26 মিনিট
✅ উত্তরঃ (C) 24 মিনিট
১৩. দ্রাঘিমা নির্ণয়ের মূল ভিত্তি হলো—
(A) নিরক্ষরেখা
(B) আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
(C) মূলমধ্যরেখা
(D) কর্কটক্রান্তি রেখা
✅ উত্তরঃ (C) মূলমধ্যরেখা
১৪. প্রতিপাদ স্থানের সঙ্গে মূল স্থানের সময় পার্থক্য—
(A) 6 ঘণ্টা
(B) 12 ঘণ্টা
(C) 18 ঘণ্টা
(D) 24 ঘণ্টা
✅ উত্তরঃ (B) 12 ঘণ্টা
১৫. দ্রাঘিমারেখাগুলি কী ধরনের আকার ধারণ করে?
(A) পূর্ণবৃত্ত
(B) অর্ধবৃত্ত
(C) সরলরেখা
(D) বর্গাকার
✅ উত্তরঃ (B) অর্ধবৃত্ত
১৬. কলকাতার সঠিক অক্ষাংশ হলো—
(A) 22°34′22″ উত্তর
(B) 22°34′22″ দক্ষিণ
(C) 23°30′30″ উত্তর
(D) 23°30′30″ দক্ষিণ
✅ উত্তরঃ (A) 22°34′22″ উত্তর
১৭. নিচের কোনটি অক্ষরেখার বৈশিষ্ট্য?
(A) দৈর্ঘ্য সমান
(B) সব মহাবৃত্ত
(C) সমান্তরালভাবে বিস্তৃত
(D) সর্বোচ্চ মান 0°
✅ উত্তরঃ (C) সমান্তরালভাবে বিস্তৃত
১৮. দুপুর ১২টা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়—
(A) 12 pm
(B) 12 am
(C) শুধু 12
(D) কোনোটি নয়
✅ উত্তরঃ (A) 12 pm
১৯. কলকাতা ও গ্রিনিচ সময়ের পার্থক্য—
(A) 5 ঘণ্টা
(B) 5 ঘণ্টা 30 মিনিট
(C) 6 ঘণ্টা
(D) 6 ঘণ্টা 30 মিনিট
✅ উত্তরঃ (B) 5 ঘণ্টা 30 মিনিট
২০. দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য সবচেয়ে কম কোথায় দেখা যায়?
(A) নিরক্ষরেখা
(B) কর্কটক্রান্তি রেখা
(C) মকরক্রান্তি রেখা
(D) মেরুবৃত্ত
✅ উত্তরঃ (A) নিরক্ষরেখা
🌍 নবম শ্রেণী ভূগোল – পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়
২১. আন্তর্জাতিক তারিখরেখা প্রধানত কোথা দিয়ে অতিক্রম করেছে?
(A) আটলান্টিক মহাসাগর
(B) প্রশান্ত মহাসাগর
(C) ভারত মহাসাগর
(D) ইউরোপ মহাদেশ
✅ উত্তরঃ (B) প্রশান্ত মহাসাগর
২২. পৃথিবীর কোনো স্থানের সঠিক অবস্থান নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়—
(A) শুধু অক্ষরেখা
(B) শুধু দ্রাঘিমারেখা
(C) অক্ষ ও দ্রাঘিমা উভয় রেখা
(D) নিরক্ষরেখা মাত্র
✅ উত্তরঃ (C) অক্ষ ও দ্রাঘিমা উভয় রেখা
২৩. পৃথিবীতে মোট দ্রাঘিমারেখার সংখ্যা—
(A) 90
(B) 180
(C) 270
(D) 360
✅ উত্তরঃ (D) 360
২৪. পৃথিবীর মোট সময় অঞ্চলের সংখ্যা কত?
(A) 12
(B) 18
(C) 24
(D) 36
✅ উত্তরঃ (C) 24
২৫. ভারত যে মান সময় ব্যবহার করে তা নির্ভর করে—
(A) কলকাতার স্থানীয় সময়ের উপর
(B) দিল্লির স্থানীয় সময়ের উপর
(C) এলাহাবাদের স্থানীয় সময়ের উপর
(D) 82½° পূর্ব দ্রাঘিমার উপর
✅ উত্তরঃ (D) 82½° পূর্ব দ্রাঘিমার উপর
২৬. পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুর বিপরীতে অবস্থিত হলো—
(A) উত্তর মেরু
(B) কর্কটক্রান্তি রেখা
(C) মকরক্রান্তি রেখা
(D) নিরক্ষরেখা
✅ উত্তরঃ (A) উত্তর মেরু
২৭. পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ব্যাস পাওয়া যায়—
(A) মেরুরেখা বরাবর
(B) কর্কটক্রান্তি রেখা বরাবর
(C) নিরক্ষরেখা বরাবর
(D) 45° অক্ষাংশ বরাবর
✅ উত্তরঃ (C) নিরক্ষরেখা বরাবর
২৮. পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে ঘটে—
(A) ঋতু পরিবর্তন
(B) দিন ও রাতের আবর্তন
(C) জোয়ার ভাটা
(D) পৃথিবীর ঢাল তৈরি
✅ উত্তরঃ (B) দিন ও রাতের আবর্তন
২৯. 180° দ্রাঘিমারেখাকে বলা হয়—
(A) নিরক্ষরেখা
(B) আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
(C) কর্কটক্রান্তি রেখা
(D) মূলমধ্যরেখা
✅ উত্তরঃ (B) আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
৩০. গ্রিনিচ মান সময় নির্ধারণ করা হয়—
(A) 0° অক্ষাংশ ধরে
(B) 0° দ্রাঘিমা ধরে
(C) 180° দ্রাঘিমা ধরে
(D) নিরক্ষরেখা ধরে
✅ উত্তরঃ (B) 0° দ্রাঘিমা ধরে
৩১. প্রতিটি অক্ষরেখার মধ্যে দূরত্ব প্রায়—
(A) 111 কিমি
(B) 100 কিমি
(C) 120 কিমি
(D) 90 কিমি
✅ উত্তরঃ (A) 111 কিমি
৩২. পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত রেখাগুলিকে বলা হয়—
(A) অক্ষরেখা
(B) দ্রাঘিমারেখা
(C) আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
(D) মূলমধ্যরেখা
✅ উত্তরঃ (A) অক্ষরেখা
৩৩. সমান্তরালভাবে অবস্থিত রেখাগুলি হলো—
(A) অক্ষরেখা
(B) দ্রাঘিমারেখা
(C) মেরুবৃত্ত রেখা
(D) আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
✅ উত্তরঃ (A) অক্ষরেখা
৩৪. পৃথিবীতে সময় গণনার মূল ভিত্তি হলো—
(A) পৃথিবীর ঝোঁক
(B) পৃথিবীর ঘূর্ণন
(C) পৃথিবীর আকৃতি
(D) পৃথিবীর কক্ষপথ
✅ উত্তরঃ (B) পৃথিবীর ঘূর্ণন
৩৫. সূর্যোদয় সর্বপ্রথম দেখা যায়—
(A) পশ্চিম গোলার্ধে
(B) পূর্ব গোলার্ধে
(C) উত্তর মেরুতে
(D) দক্ষিণ মেরুতে
✅ উত্তরঃ (B) পূর্ব গোলার্ধে
৩৬. ভারতীয় মান সময় গ্রিনিচ মান সময় থেকে এগিয়ে—
(A) 4 ঘণ্টা 30 মিনিট
(B) 5 ঘণ্টা 30 মিনিট
(C) 6 ঘণ্টা
(D) 6 ঘণ্টা 30 মিনিট
✅ উত্তরঃ (B) 5 ঘণ্টা 30 মিনিট
৩৭. পৃথিবীর সব দ্রাঘিমারেখা কোথায় মিলিত হয়?
(A) নিরক্ষরেখায়
(B) 45° অক্ষাংশে
(C) কর্কটক্রান্তি রেখায়
(D) উত্তর ও দক্ষিণ মেরুতে
✅ উত্তরঃ (D) উত্তর ও দক্ষিণ মেরুতে
৩৮. স্থানীয় সময় নির্ভর করে—
(A) সূর্যের অবস্থান
(B) চাঁদের অবস্থান
(C) পৃথিবীর কক্ষপথের উপর
(D) পৃথিবীর উপগ্রহের উপর
✅ উত্তরঃ (A) সূর্যের অবস্থান
৩৯. পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি তাপ পাওয়া যায়—
(A) মেরু অঞ্চলে
(B) নিরক্ষরেখা অঞ্চলে
(C) কর্কটক্রান্তি রেখায়
(D) মকরক্রান্তি রেখায়
✅ উত্তরঃ (B) নিরক্ষরেখা অঞ্চলে
৪০. আন্তর্জাতিক তারিখরেখা আসলে কী ধরনের রেখা?
(A) অক্ষরেখা
(B) দ্রাঘিমারেখা
(C) মহাবৃত্ত
(D) কর্কটক্রান্তি রেখা
✅ উত্তরঃ (B) দ্রাঘিমারেখা
🌍 নবম শ্রেণী ভূগোল – পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়
৪১. দক্ষিণ গোলার্ধে সূর্যের রশ্মি লম্বভাবে পড়ার সর্বশেষ সীমা কোনটি?
(A) নিরক্ষরেখা
(B) কর্কটক্রান্তি রেখা
(C) মকরক্রান্তি রেখা
(D) দক্ষিণ মেরু রেখা
✅ উত্তরঃ (C) মকরক্রান্তি রেখা
৪২. পৃথিবীর উত্তরতম অক্ষরেখা হলো—
(A) 36° 06′ উত্তর অক্ষরেখা
(B) 37° 06′ উত্তর অক্ষরেখা
(C) 40° 25′ উত্তর অক্ষরেখা
(D) 45° উত্তর অক্ষরেখা
✅ উত্তরঃ (B) 37° 06′ উত্তর অক্ষরেখা
৪৩. কোনো স্থানের অক্ষাংশ নির্ধারণে সহায়ক হয়—
(A) সূর্যোদয়ের সময়
(B) সূর্যাস্তের সময়
(C) ধ্রুবতারার উচ্চতা
(D) চাঁদের অবস্থা
✅ উত্তরঃ (C) ধ্রুবতারার উচ্চতা
৪৪. পৃথিবীর সর্বোচ্চ অক্ষাংশের মান হলো—
(A) 0°
(B) 45°
(C) 66.5°
(D) 90°
✅ উত্তরঃ (D) 90°
৪৫. দ্রাঘিমার সর্বোচ্চ মান কত?
(A) 90°
(B) 100°
(C) 180°
(D) 360°
✅ উত্তরঃ (C) 180°
৪৬. পৃথিবীর অক্ষ বরাবর কৌণিক দূরত্বকে কী বলা হয়?
(A) দ্রাঘিমা
(B) অক্ষাংশ
(C) প্রতিপাদ স্থান
(D) আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
✅ উত্তরঃ (B) অক্ষাংশ
৪৭. গ্রিনিচ সময় নির্ণয় করা হয় কোন যন্ত্রের সাহায্যে?
(A) ব্যারোমিটার
(B) অ্যানিমোমিটার
(C) হাইড্রোমিটার
(D) ক্রোনোমিটার
✅ উত্তরঃ (D) ক্রোনোমিটার
৪৮. অক্ষরেখাগুলি দেখতে কেমন?
(A) সরলরেখা
(B) অর্ধবৃত্তাকার
(C) পূর্ণবৃত্তাকার
(D) উপবৃত্তাকার
✅ উত্তরঃ (C) পূর্ণবৃত্তাকার
৪৯. আন্তর্জাতিক তারিখরেখার দুই পাশে সময়ের পার্থক্য হয়—
(A) 0 ঘণ্টা
(B) 12 ঘণ্টা
(C) 24 ঘণ্টা
(D) 10 ঘণ্টা
✅ উত্তরঃ (C) 24 ঘণ্টা
৫০. কর্কটক্রান্তি রেখায় রাত্রে ধ্রুবতারার উচ্চতা হয়—
(A) 0°
(B) 23.5°
(C) 45°
(D) 66.5°
✅ উত্তরঃ (B) 23.5°
৫১. পৃথিবীতে সবচেয়ে কম তাপমাত্রার পার্থক্য পাওয়া যায়—
(A) কর্কটক্রান্তি রেখা বরাবর
(B) মকরক্রান্তি রেখা বরাবর
(C) মেরুবৃত্ত রেখা বরাবর
(D) নিরক্ষরেখা বরাবর
✅ উত্তরঃ (D) নিরক্ষরেখা বরাবর
৫২. নিরক্ষরেখাকে বলা হয়—
(A) মূলমধ্যরেখা
(B) মহাবৃত্ত
(C) দ্রাঘিমারেখা
(D) কর্কটক্রান্তি রেখা
✅ উত্তরঃ (B) মহাবৃত্ত
৫৩. কলকাতার প্রতিপাদ স্থানের দ্রাঘিমা হলো—
(A) 91°30′ পূর্ব
(B) 88°39′ পশ্চিম
(C) 113° পূর্ব
(D) 22°34′ দক্ষিণ
✅ উত্তরঃ (B) 88°39′ পশ্চিম
৫৪. পৃথিবীর প্রমাণ সময় ধরা হয় কোন দ্রাঘিমারেখার ভিত্তিতে?
(A) 0° দ্রাঘিমা
(B) 90° দ্রাঘিমা
(C) 82°30′ দ্রাঘিমা
(D) 180° দ্রাঘিমা
✅ উত্তরঃ (A) 0° দ্রাঘিমা
৫৫. নিরক্ষরেখার আরেকটি নাম হলো—
(A) বিষুবরেখা
(B) কর্কটক্রান্তি রেখা
(C) মূলমধ্যরেখা
(D) মেরুবৃত্ত রেখা
✅ উত্তরঃ (A) বিষুবরেখা
৫৬. নিরক্ষরেখায় ১° দ্রাঘিমার ব্যবধান প্রায় কত কিমি?
(A) 100 কিমি
(B) 111 কিমি
(C) 115 কিমি
(D) 117 কিমি
✅ উত্তরঃ (B) 111 কিমি
৫৭. মূলমধ্যরেখার পূর্ব বা পশ্চিমের কৌণিক দূরত্বকে বলা হয়—
(A) অক্ষাংশ
(B) দ্রাঘিমা
(C) প্রতিপাদ স্থান
(D) আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
✅ উত্তরঃ (B) দ্রাঘিমা
৫৮. পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে কোনো স্থানের সরলরেখা নিরক্ষীয় তলের সাথে যে কোণ তৈরি করে তা হলো—
(A) অক্ষাংশ
(B) দ্রাঘিমা
(C) প্রতিপাদ স্থান
(D) মেরুবৃত্ত রেখা
✅ উত্তরঃ (A) অক্ষাংশ
৫৯. 180° দ্রাঘিমারেখার বিপরীত স্থান কোন দ্রাঘিমায় অবস্থান করে?
(A) 0°
(B) 90° পূর্ব
(C) 90° পশ্চিম
(D) 180° পূর্ব
✅ উত্তরঃ (A) 0°
৬০. পৃথিবীর মান সময় নির্ধারণে ব্যবহৃত প্রধান দ্রাঘিমা হলো—
(A) কর্কটক্রান্তি রেখা
(B) 90° দ্রাঘিমা
(C) 0° দ্রাঘিমা
(D) 180° দ্রাঘিমা
✅ উত্তরঃ (C) 0° দ্রাঘিমা
নবম শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় (তৃতীয় অধ্যায়)
সত্য-মিথ্যা যাচাই এবং শূন্যস্থান পূরণের বিষয়ক ধারণা
পৃথিবীর পৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ধারণ করা ভূগোলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এটি শুধুমাত্র মানচিত্রে বিন্দু চিহ্নিত করা নয়, বরং স্থানটির অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশের মাধ্যমে সঠিক অবস্থান নির্ণয় করা। পৃথিবীকে আমরা একটি গোলকের আকারে কল্পনা করি। এর উপর বিভিন্ন রেখা – যেমন অক্ষরেখা, নিরক্ষরেখা ও মেরু রেখা – স্থান নির্ণয়ে সাহায্য করে।নির্ভুল ও পরিষ্কারভাবে) সাজিয়ে দিচ্ছি, কোনো অপশন ছাড়া – শুধু শূন্যস্থান পূরণের ফরম্যাটে।
🌍 নবম শ্রেণী ভূগোল – শূন্যস্থান পূরণ (১–৩৪)
১. নিরক্ষরেখা ও পৃথিবীর কেন্দ্র যে তলের উপর অবস্থিত, তাকে _______ বলে।
উত্তরঃ নিরক্ষীয় তল
২. সূর্যের তাপ সবচেয়ে বেশি পায় _______ অঞ্চলে।
উত্তরঃ নিরক্ষীয়
৩. _______ দ্রাঘিমারেখা থেকে পৃথিবীতে তারিখ শুরু বা শেষ হয়।
উত্তরঃ 180°
৪. উত্তর মেরুতে ধ্রুবতারার উন্নতি কোণ হয় _______।
উত্তরঃ 90°
৫. অক্ষরেখাগুলি পরস্পরের _______।
উত্তরঃ সমান্তরাল
৬. অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখার _______ বিন্দুর সাহায্যে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করা হয়।
উত্তরঃ ছেদ
৭. গোলাকার পৃথিবীতে কোনো স্থানের অবস্থান _______ সাহায্যে পরিমাপ করা হয়ে থাকে।
উত্তরঃ কৌণিক দূরত্বের
৮. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কাল্পনিক রেখা বা বিষুবরেখা বা মহাবৃত্ত হলো _______।
উত্তরঃ নিরক্ষরেখা
৯. _______ পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে সমান ভাগে ভাগ করেছে।
উত্তরঃ নিরক্ষরেখা
১০. উঁচু অক্ষাংশে অবস্থিত একটি দেশ হলো _______।
উত্তরঃ ইন্দোনেশিয়া
১১. দূরত্ব কৌণিক মানের সাহায্যে অবস্থান নির্ণয় হলো _______।
উত্তরঃ সমতল ভূমির উপর অবস্থান নির্ণয়
১২. মূলমধ্যেরেখা পৃথিবীর কেন্দ্রে _______ কোণ উৎপন্ন করে।
উত্তরঃ 0°
১৩. মূলমধ্যেরেখার বিপরীতে অবস্থিত দ্রাঘিমারেখাটি হলো _______।
উত্তরঃ 180°
১৪. দ্রাঘিমারেখাকে _______ রেখা বলা হয়।
উত্তরঃ দেশান্তর
১৫. 1° দ্রাঘিমার পার্থক্য সময়ের পার্থক্য হয় _______ মিনিট।
উত্তরঃ 4
১৬. কোনো এক স্থানে যখন দিন, তখন তার প্রতিপাদ স্থানে _______।
উত্তরঃ রাত
১৭. 23 1/2° উত্তর অক্ষরেখাকে _______ বলে।
উত্তরঃ কর্কটক্রান্তি রেখা
১৮. দক্ষিন গোলার্ধে মেরু নক্ষত্র হলো _______।
উত্তরঃ হ্যাডলির আকটেন্ট
১৯. _______ রেখায় অক্ষাংশের মান 23 1/2° দক্ষিণ।
উত্তরঃ মকরক্রান্তি
২০. ফিজি দ্বীপপুঞ্জ্যের কাছে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখাকে _______ ডিগ্রি পূর্বে বাঁকানো হয়েছে।
উত্তরঃ 11°
২১. রয়েল অবজারভেটরি অবস্থিত _______ শহরে।
উত্তরঃ গ্রিনিচ
২২. প্রমাণ দ্রাঘিমার সংখ্যা সর্বাধিক _______ দেশে।
উত্তরঃ রাশিয়া
২৩. _______ ঘড়ি গ্রিনিচের সময় অনুসারে চলে।
উত্তরঃ ক্রোনোমিটার
২৪. মূলমধ্যরেখার মান _______।
উত্তরঃ 0°
২৫. কুমেরুবৃত্তরেখার অক্ষাংশ _______।
উত্তরঃ 66.5° দক্ষিণ
২৬. _______ অক্ষাংশ দিয়ে কর্কটক্রান্তিরেখা আঁকা যায়।
উত্তরঃ 23.5° উত্তর
২৭. মধ্যাহ্নের আগের ও পরের সময়ের সাথে যথাক্রমে _______ ও _______ বলে।
উত্তরঃ am ও pm
২৮. নিরক্ষরেখার অপর নাম হল _______।
উত্তরঃ বিষুবরেখা
২৯. _______ রেখাগুলি প্রত্যেকে দৈর্ঘ্যে সমান।
উত্তরঃ দ্রাঘিমা
৩০. _______ পৃথিবীকে সমান দুই ভাগে ভাগ করেছে।
উত্তরঃ নিরক্ষরেখা
৩১. অক্ষাংশের মান বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অক্ষরেখাগুলির পরিধি _______ পায়।
উত্তরঃ হ্রাস
৩২. পূর্ব ও পশ্চিম গোলার্ধের তারিখ বিভাজনকারী রেখা হল _______।
উত্তরঃ আন্তর্জাতিক তারিখরেখা
৩৩. _______ পৃথিবীকে সমান দুই ভাগে ভাগ করেছে।
উত্তরঃ নিরক্ষরেখা
৩৪. পৃথিবীর প্রমাণ সময় ধরা হয় _______ কে।
উত্তরঃ গ্রিনিচের সময়
West Bengal Class 9th Geography Suggestion 2025 WBBSE | Class 9 Geography Suggestion 2025 | পশ্চিমবঙ্গ নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৫
নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৫ – Class 9 Geography Suggestion 2025 :
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – গ্রহরূপে পৃথিবী (প্রথম অধ্যায়) Click Here
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীর গতিসমূহ (দ্বিতীয় অধ্যায়) Click Here
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – পৃথিবীপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় (তৃতীয় অধ্যায়) Click Here
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া ও পৃথিবীর বিভিন্ন ভূমিরূপ (চতুর্থ অধ্যায়) Click Here
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – আবহবিকার (পঞ্চম অধ্যায়) Click Here
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – দুর্যোগ ও বিপর্যয় (ষষ্ঠ অধ্যায়) Click Here
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – ভারতের সম্পদ (সপ্তম অধ্যায়) Click Here
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – পশ্চিমবঙ্গ (অষ্টম অধ্যায়) Click Here
- নবম শ্রেণীর ভূগোল – মানচিত্র ও স্কেল (নবম অধ্যায়) Click Here